মহিষ চুরি করতে তিন জন লাগে। প্রথম জন গলার ঘন্টা খুলে গাঁয়ের দখিনে যদি মহিষকে নিয়ে যায়, দ্বিতীয় জন ঘন্টা বাজাতে বাজাতে উত্তরে যায়। তৃতীয় জন গাঁয়ের মানুষের সাথে মিশে মগজ ধোলাই করে, ঘন্টার শব্দ অনুসরণ করাই শাস্ত্রমতে মহিষ প্রাপ্তির পথ। খানিক দূরে দ্বিতীয় জন ঘন্টা ত্যাগ করে উধাও হয়। তৃতীয় জন গ্রামবাসীকে ভাবায় অবলা মহিষ ঘন্টা খুলল কেমন করে? প্রথম জন ততক্ষণে খোলা দখিন দুয়ারের পথ ধরে পগার পার। প্রথম জন রাজনৈতিক চোর। দ্বিতীয় জন মিডিয়া এবং তৃতীয় ব্যক্তিটি সুশীল। আজকাল আর সুশীলদের তেমন চাহিদা নেই। তালি দিয়ে বাংলার গান গাইবার লোকের চেয়ে কামিনী ও রোগা কাঞ্চনরা বেশী লোক টানছে। প্রিন্ট মিডিয়ার নাভিশ্বাস। খবর তৈরী এবং বিশ্লেষণ উপভোক্তারাই করে নিচ্ছে। মিডিয়াকে এখন ভুলিয়ে উত্তরে নিয়ে যেতে হয় না। যে কয়জন ঘরের খেয়ে বনের মহিষ খুঁজতে যায়, তারা চোর দখিনে গেলে উত্তরেই যায়। দখিনে বাইচান্স চোরের মুখোমুখি হয়ে গেলে মদনার কামারহাটির আড়িয়াদহ তালতলা স্পোর্টিং ক্লাবের প্রসেন ওরফে লাল্টুর সাঁড়াশি থেরাপি।

আকাশে রাফেল, মিরাজ, জাগুয়ার, মাটিতে পৃথ্বী, অগ্নি, সূর্য, জলে ধনুষ, সাগরিকা, কে-৫এর সাথে ১৭২টি পারমাণবিক অস্ত্র আছে নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদীর হাতে। তারপরেও দখিনে চুরি হলে উত্তরে হাঁটেন। ব্যর্থতা এবং চালাকির ফারাক হদ্দ বোকারাও বোঝেন। বঙ্গদেশে নরেন্দ্র মোদী বহুমূল্যের মাশরুম প্রোটিনের শক্তিতে ভরা হুঙ্কার দিলেও ৭৭এ চু-কিত কিত কিত। খাতায় কলমে ৭১। ২০২৬এ গাড়ি স্টার্ট দেবার মত ব্যাটারিতে চার্জ থাকবে না। সনাতনী দেশে একমাত্র ধর্মগুরুদের ব্যবসার ঘাটতি হয় না। ধ্যানেন্দ্র মোদী নন-বায়োলজিকাল জন্ম বৃত্তান্তের সাথে পরমাত্মার নির্দিষ্ট অ্যাসাইনমেন্টের গল্প ম্যারিনেট করে তাওয়া গরম করেছিলেন। ৪০০ পার না করলেও আশেপাশে থাকলেই মাথার পেছনে গোল বৃত্তের আলোক ছটা লাগিয়ে ভগবান সেজে বসতেন। দক্ষিণ ভারতে এই সংস্কৃতি আছে। কবীর সুমন তিন শত বৎসর পর মমতা মন্দিরের পূর্বাভাষ দিয়েছেন। রামমন্দির উদ্বোধনে উপুর হবার কালে মনুবাদী ব্রাক্ষ্মণ বা শ্রেষ্ঠী কুলতিলকদের স্হান দেননি। তিনি একেশ্বরবাদে বিশ্বাসী। তিনি জানেন না, সবাই সব জানে।

দীর্ঘ সাধনায় কালিদাসের মত মূর্খ প্রজ্ঞাবান হয়ে গেলেন, আর নরেন্দ্র মোদীর মত কাপুরুষ বলবান হতে পারলেন না? নিখরচায় রাজধানীর কেন্দ্রে প্রমোদ নিবাস, ভোগ বিলাস, বিমান-কামান, ধেনু-ময়ুর সহ বিশ্বভ্রমণের রাহা খরচ দিয়েছে দেশের নিরন্ন মানুষ। নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার বলয়ে থেকেও দখিনে যাওয়া চোরটাকে দখিনে গিয়ে ধরতে পারলেন না, অথচ আবু সঈদ বিনা নিরাপত্তায় সংক্ষিপ্ত জীবনে দু হাত প্রসারিত করে গুলি খেয়ে ইতিহাস হলেন। নরেন্দ্র মোদীর সাথে ছাত্রের ফারাকটা কোথায়? আবেগ আর ধান্দাবাজী। দশ বছর ধরে সিবিআই, ইডির মত তদন্তকারী সংস্হাগুলির ঐতিহ্যের কাঁধে রাজনৈতিক ও আর্থিক ফায়দার জন্য ব্যর্থতার ভার চাপিয়ে মুখ লুকিয়েছেন। সকলের অ্যাকাউন্টে পনেরো লাখ, বছরে দু কোটি চাকরি, নোটবন্দীর নামে কালাধন উদ্ধার থেকে তালি থালি বাজিয়ে করোনা যুদ্ধের রূপকথা কবরে গেছে। ভক্ত মানুষরাও সব জেনে গেছেন। এসব অবাঞ্ছিত প্রশ্নে লজ্জিত জবাব দেন, জুমলা থা। আপনি চৌকিদার কোন রাক্ষসের? মহিষ চোরের নাকি গ্রামবাসীর? জনতা বুঝেই নিঃশব্দে ছেঁটে দিচ্ছে।

বাংলার মানুষ চোরকেও চেনে, সেঙ্গোলধারী অপদার্থ চৌকিদারকেও জানে। তফাৎ সাহসে। ২০১৬ সাল থেকে চাকরি হারা শিক্ষককুল গান্ধীমূর্তির পাদদেশে মেধার প্রদর্শনী করছেন এবং ক্ষণে ক্ষণে “মাননীয়া- মাননীয়া”- বলে ফুৎকারে কেঁদে উঠছেন। বিগত আট বছরে তাঁদের অবস্হার পরিবর্তন হয়নি, কারণ রাজনৈতিক চুরিকে রাজনীতির বাইরে সমাধান করতে চেয়েছেন। বাংলাদেশের ছাত্রেরা বুলেট, কাঁদানে গ্যাসের সামনে বুক চিতিয়ে আট দিনে বিজয় ছিনিয়ে এনেছে। শেখ হাসিনা কোটা সিস্টেম চালু করেননি। তবু বিএনপি, জামাতের হাওয়ায় বলীয়ান হয়ে রক্ত দিয়ে লড়াই করেছে। ছাত্রদের লড়াইকে এপার বাংলার মানুষও সাধুবাদ দিয়েছে, কিন্তু এপারের মাননীয়া ডাকা শিক্ষকরা ছিলেন ব্রাত্য। বিজেপির অধীনে তদন্তকারী সংস্হাগুলি কানামাছি ভোঁ ভোঁ, কংগ্রেসের বহুমূল্য আইনজীবীরা সর্বশান্ত ভীরু শিক্ষকদের বিপক্ষে। সুশীলরা আজকাল রুদালীর কাজ করেন না। মিডিয়া টিআরপির পাটিগণিতের নিয়মে ভোগ করে ছুঁড়ে ফেলে আস্তাকুঁড়ে। গেঁজে যাওয়া অন্তহীন লড়াইয়ের মাঝে গজিয়ে ওঠে মীরজাফরের ছত্রাক। 

চোরের কাছে বিচার চাওয়া নিরর্থক। চৌকিদার আরেক কাঠি সরেস। কার্য-কারণ বিনা নরেন্দ্র মোদী তদন্ত শ্লথ করেছেন, এটা মানা যায় না। পাবলিক বাসের ড্রাইভার, কন্ডাক্টরকে যতই গালাগালি দিন, ওরা ধীরে চলবেই। শিক্ষিত মানুষের তাঁর ভাবমূর্তির প্রতি অনুভূতি থাকে। লালকৃষ্ণ আদবানি নারদ ঘুষ কান্ডের এথিক্স কমিটির বৈঠক ডাকেননি। উদ্দেশ্য ছিল, রাষ্ট্রপতির পদে তৃণমূলের বিধায়ক এবং সাংসদদের সমর্থন। আজ তাঁর বয়স ৯৬। তিনি জানেন, এই কলঙ্ক তাঁর চিতার আগুন নেভার আগেই চর্চিত হবে। মেরামত করার মত পরিস্হিতি বা সময় আর নেই। নরেন্দ্র মোদী সরকারের চার বাহক- অমিত শাহের কাঁধ, নীতিশ, নাইডু ও ভাইপোর দুর্বৃত্তরা। দশটা বছর হারিয়ে কী লাভ হল? আজ কোমর ভেঙে সেই ভাইপোর করুণাপ্রার্থী। তৃণমূলের অত্যাচারে যে বাম ভোট রামের দুয়ারে গিয়েছিল, মোদীর পাপে তা বামমুখী। ইতিমধ্যেই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদীর শ্লোগানের ঘটি বাঁকিয়ে দিয়েছেন মনা। সবে শুরু, বহু এমন ঘটনা ঘটবে। কাপুরুষ জীবনে বহু বার মরে বাঁচার তাগিদে।

মহাভারত বা সারে জাঁহা সে আচ্ছা গানটি নজরুল লেখেননি, সবাই জানেন। শমীরুল বলতে গিয়ে হুল খেয়েছেন। শমীরুলের চেয়েও বুদ্ধিমান মাসোহারার সুশীলরা। ওরা কি জানেন না? যদি মঞ্চ থেকে দুধেলদের খুশী করতে নেত্রী যদি দাবী করতেন জালালুদ্দিন মুহাম্মদ রুমি তৈত্তিরীয় উপনিষদ লিখেছেন, তাহলে নৃশংস প্রস্রাব ভাদুরীরাও মাথা নাড়বেন। ফার্সী কবির জন্ম ত্রয়োদশ শতাব্দীতে। যজুর্বেদের তৈত্তিরীয় উপনিষদ তাঁর জন্মের প্রায় দুই সহস্র বর্ষ পূর্বে রচিত। আপনি মানতে না চাইলে জামালুদ্দিন সর্দার সাহেব শিকল দিয়ে উল্টে বেঁধে পিটিয়ে মানিয়ে নেবেন। ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মুখে বললেও সেই সাহস দেখাতে পারবেন না। আড়িয়াদহ তালতলা স্পোর্টিং ক্লাবে চ্যাংদোলা করে শাহী মগজ ধোলাইয়ের বন্দোবস্ত আছে। আছেন জেসিবি, বুলেট মির্জা, জায়ন্ট সিং থেকে শাহজাহানের মত হাজার ঠ্যাঙারে বাহিনী। নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদী নামক প্রধানমন্ত্রীর রাজত্বকালে নিরাপদ নন, ফলে লুঠেরা দুর্বৃত্তরাই ঠিক। এমনকি নির্বাচনেও কেন্দ্রীয় বাহিনী বঙ্গে এসে নির্বীর্য বাণিয়ার মত নিরামিষ কাপুরুষ হয়ে যায়।

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সেই ২০১৫ সালের সিদ্ধার্থ সিংহকে ধর্মতলায় খুঁজছেন, যিনি বলেছিলেন, ভাগ মুকুল ভাগ। মুকুল ভোগে আছেন, সিদ্ধার্থও ভেগে গেছেন। নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদীর মত নেতার অধীনে কখনও জিততে পারবেন না। পিসি-ভাইপো বহাল তবিয়তে আছেন। পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর দলীয় ক্যারিওকর্তার নিধন, ধর্ষণ, লুঠতরাজ, অগ্নিসংযোগে অথর্ব মোদীর তদন্তকারীরা কিছু করতে পারেনি। সবটাই কাপুরুষের ব্যর্থতা, নাকি সেটিং? ভক্ত সমাজে প্রশ্ন উঠছে, কীর্তনে প্রশ্ন উঠছে, চেতলা অগ্রণীর দুর্গোৎসবে প্রশ্ন উঠছে। চোপড়ার বিধায়ক হামিদুল ইসলাম শরিয়তি আইন চালুর পক্ষে কিংবা কলকাতার মেয়র ইসলামী দাওয়াত দিতে চান। ইসলাম ভিন্ন অন্যান্য ধর্মের জাতকরা দুর্ভাগা। যে নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদী হিন্দুত্বের খঞ্জনী বাজিয়ে মসনদ দখল করলেন, তিনি নীরব মোদী হয়ে গেছেন। মানুষ অন্ধ ধর্ম ব্যবসায়ী, উৎকোচ গ্রহণকারীকে ভরসা করবে না, সেটা প্রতি নির্বাচনে ক্রমশঃ প্রকাশিত হচ্ছে। যদি নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদীর সামান্য প্রয়োজনীয়তা থাকে, তবে তা দুর্নীতি পরায়ণ দুর্বৃত্তদের কাছে।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন ধর্মতলায় বলেন, দশ লাখ চাকরি রেডি আছে, জনগন বুঝে যায়, দশ লাখে চাকরি রেডি আছে। জায়ান্ট সিংদের ভয়ে নিজের ভোট নিজে দিতে পারছে না। নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদী ভারতীয় নাগরিকদের সুরক্ষার শপথ পাঠ করেছিলেন, কিন্তু সুরক্ষা তো দূরঅস্ত, সাংবিধানিক অধিকার আদায় করে দিতে অপারগ। এক রামে রক্ষা নেই, দোসর সুগ্রীব। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আর নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদীর জোট বঙ্গভূমিতে দুর্ভেদ্য হয়ে উঠেছে। মশা অনেক সময়ে রক্ত খেয়ে এত মোটা হয়ে যায় যে আর উড়তে পারে না। সেই মশাকে নিকেষ করাও সহজ। বিজেপির ক্যারিওকর্তাদের আর কোন ভরসা নেই নরেন্দ্র মোদীর উপর। অখিলেশ, মমতারা আশঙ্কা প্রকাশ করছেন, শেষ পর্বটা নীতিশ-নাইডু-ভাইপোকে তোয়াজ করে শেষ করতে পারবেন তো? নাকি সরকারী তহবিল খরচ করে হিমালয়ে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত সাত তারা কন্দরে অ্যান্টেনা লাগিয়ে গ্যারেজ করতে হবে পরমেশ্বরের সাম্প্রতিকতম নন-বায়োলজিকাল এডিশনকে। সেখান থেকেই হট লাইন কানেকশন থাকবে স্রেফ পরমেশ্বরের সাথে।

মানুষ নাকি একদা বামেদের বৃদ্ধতন্ত্রকে পছন্দ করত না। এখন জায়ান্ট সিংএর ভয়ে সৌগত, কল্যাণ, প্রসূন, সুদীপদের কলপের শিশি পছন্দ করছে। মুখ্যমন্ত্রী কেবল দুধেল গরু নয়, যে দুধ দুইতে পারে, তাঁরও লাথিতেও মন্ত্রমুগ্ধ। যাদব কুলপতি জায়ান্টের আহ্বানে অখিলেশ চলে আসেন, কাল তেজস্বী আসবেন। বিহারীবাবু থেকে কীর্তি আজাদ বাঙালিআনায় আজাদী এনেছেন। অবিষেক ২০২৬এর জন্য প্রস্তুতি শুরু করতে বলেছেন। অলিম্পিকে বাঙালি নেই, কিন্তু দুর্গাপূজোয় বাঙালি ক্লাবে ৩৬৫ কোটি খরচ করবে। বাঙালি খেলে না, খেলা হবে বলে। ২০২৬এ রাহুল গান্ধী মাত্র ছাপ্পান্ন বছর বয়সে খুব সাবালক হয়ে যাবেন, ভাবার অবকাশ নেই। মনে রাখতে হবে ইন্ডিয়া জোট বা এনডিএ জোটের একমাত্র কমন ফ্যাক্টর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি ইউপিএর মন্ত্রী ছিলেন, এনডিএরও। সবাই সব জানে। ক্লাবঘরে চ্যাংদোলা করে সাঁড়াশি থেরাপির ভয়ে কিছু বলতে পারছে না, এমনকি নরেন্দ্র মোদী, অমিত শাহ ভয়ে কুঁকড়ে আছেন। অভিজিৎ গাঙ্গুলীও বাঘ ভাল্লুক শিকার করবেন ভেবেছিলেন, ধীরে শিকার হয়ে যাবেন।

বিগত দশ বছর নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদীর ঢোল বাজিয়ে কোন লাভ হয়নি। বরঞ্চ কাকতাড়ুয়ার উপর বসেই ফসল খেয়েছে পাখি। কাকতাড়ুয়ার হাড়ির ভিতর মগজ থাকে না। যতই এনটায়ার পলিটিকাল সায়েন্সের মানচিত্র এঁকে রাখুন। শতাব্দী প্রাচীণ রাজনৈতিক দলের নেতা নির্বাচিত হন পারিবারিক কোটায়, মেধায় নয়। বাংলাদেশী ছাত্ররা মেধার লড়াইটা সাহসের সাথে লড়ে আমাদের পথ দেখিয়েছে। আমাদের শিক্ষকরা পারেননি। আসুন, এপার বাংলাতেও রূপোলী পর্দার লিপস্টিক, নেলপালিশের বদলে মস্তিষ্কে নজর দিই। নরেন্দ্র মোদীর শরীরের ধর্মের বাঘছাল খুলে নিন। স্পষ্ট বলুন, এই দেশে এত ধর্মগুরু আছেন যে জেলে বা বাইরে আর কোন ভ্যাকান্সি নেই। রামের গল্প অনেক হল, অযোধ্যা নির্বাচনে জবাব দিয়ে দিয়েছে। এবার কাজের কথা হোক। ফলাফল বলুন। কটা তদন্ত শুরু করেছিলেন? কটা তদন্ত শেষ হয়েছে? সহজ জবাব শুনে সেটিংবাজ অপদার্থকে কোন অকেজো গুহায় সাইড করে দিন। বাকি কথা পরমেশ্বরকে বলুন। যা বলেছেন, মানুষ সবটাই জানত। আপনি যা বলবেন, সেটাও সবাই সব জানে।